অর্কিডের ভূবনে আপনাকে স্বাগতম!

অর্কিড ফুলের ছোঁয়ায় আপনার জীবন হোক আরও অর্থপূর্ণ ও নান্দনিক-শুভ সালাতিন

ছাদে বা বারান্দায় অর্কিড চাষ করবেন কিভাবে?

অর্কিডের ছোঁয়ায় আপনার গৃহকোন হোক নান্দনিক। অর্কিড পালন করতে চান, কিন্তু, কিভাবে শুরু করবেন? কি জাতের অর্কিড ভালো? কত দাম? রোগ-বালাই দুর করবেন কিভাবে? সার ও পানি দেওয়ার নিয়ম-কানুন ? সব প্রশ্নের উত্তর পাবেন এখানে...

অর্কিডের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ?

অর্কিডের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ কোনটা? কি জাতের অর্কিড সহজেই লালন পালন করা যায়? অর্কিড ঘর, টব, মিডিয়া কি ও কেন প্রয়োজন? অর্কিডের পাতা কেন হলুদ হয়ে যাচ্ছে কেন? কনফিউজড?? সমাধান এখন আপনার হাতের নাগালে..

অর্কিড পালন ? সেতো অনেক খরচের বিষয় !

আপনি কি জানেন ? একটি অর্কিড থেকে সহজেই একাধিক অর্কিড পেতে পারেন। এখানে পাচ্ছেন বীজ থেকে কিংবা কঁচি বাড থেকে নতুর অর্কিড উৎপাদনের কৌশল। আপনার সকল প্রশ্নের জবাব দেওয়ার জন্য আমি রয়েছি..

বুঁনো অর্কিডের খোঁজে

চলুন, ঘুরে আসি বাংলাদেশের পাহাড় আর জংগলে, যেখানে গাছের ডালে ঝুলে আছে অগণিত নমা না জানা অগণিত অর্কিড। এই বুনো অর্কিডের সৌন্দর্য আপনাকে শহুরের একঘেয়েমী জীবন থেকে একটানে তুলে নিয়ে যাবে সৌন্দর্যের এক অনাবিল ভূবনে। ফ্রেম বন্দি করবো অনিন্দ্য সুন্দর মুহূর্তগুলো। অর্কিডের ভূবনে আপনি স্বাগত !

Showing posts with label সিলোজিনি অর্কিড. Show all posts
Showing posts with label সিলোজিনি অর্কিড. Show all posts

Friday, April 29, 2022

Coelogyne orchid (pronounced See-loj'in-ee) সিলোজিনি অর্কিড

সিলোজিনি এপিফাইটিক গ্রোত্রের অর্কিড। পাথর,মাটি এবং মরা গাছের বাকলে এই অর্কিড জন্মে। হিমালয়ের পাদদেশে এবং এশিয়ার অনেক দেশে (ভারত,চীন,ইন্দোনেশিয়া,ফিজি দ্বীপপুন্জে) এই অর্কিড পাওয়া যায়। বাংলাদেশে বান্দরবান,রাঙামাটি এবং খাগড়াছড়ি বনে এই অর্কিড জন্মে।একটি মোটা,ডিম্বাকৃতি সুডোবাল্ব-এর উপরে সূচাকৃতি দুটি পাতা  এবং একটি লম্বা ফুলের স্পাইক দেখতে পাওয়া যায়। প্রজাতি ভেদে ফুলের আকার ছোট থেকে বড় হতে পারে। সাদা এবং সবুজ রঙের ফুল বেশি দেখা যায়,কিছু প্রজাতি অর্কিডের গন্ধ আছে। 

                                                                      Coelogyne orchid
 

শীতে এবং বসন্তের সূচনালগ্নে প্রচুর ফুল ফুটে। এই অর্কিড খোলা বাতাস পছন্দ করে। তাই যেখানে প্রচুর বাতাস রয়েছে সেখানে রাখতে হবে। গরমকালে প্রতিদিন পানি দিতে হবে। পানি দেওয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে কুঁড়ি বা ফুলে পানি না লাগে। পানি লাগলে খয়েরী দাগ পড়ার সম্ভবনা থাকে।